সন্দেহ করা হচ্ছে রাজ্য পালের গতিবিধি ও কর্মকাণ্ডে আড়িপাতছে কলকাতা পুলিশের দুই কর্মী। শুধুমাএ তাই নয় রাজ্যপাল দাবি করেছেন তাঁর ফোনেও আড়িপাতা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যপাল স্বরাষ্ট্রদপ্তরে বিষয়টি জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন। স্বরাষ্ট্র দপ্তর কলকাতা পুলিশের কমিশনারকে বিষয়টি মৌখিকভাবে জানিয়েছেন। এবং রাজ্যপাল এ বিষয়ে কথা বলতে চেয়েছেন কলকাতা পুলিশের কমিশনারের সঙ্গে। রাজ্যপালের নিরাপত্তার স্বার্থে রাজভবনের অন্দরে কলকাতা পুলিশের পরিবর্তে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার কথা বলা হয়েছে। রাজ্যপালের অফিস এবং রেসিডেন্সিয়াল অংশের দায়িত্ব এবার সিআরপিএফ এর হাতে। যদিও গ্রাউন্ড ফ্লোর ও বাকি অংশের নিরাপত্তায় কলকাতা পুলিশ নিয়োজিত থাকবে। তৃণমূলের তরফে এ নিয়ে নিন্দার ঝড় বইছে। ফিরহাদ হাকিম রাজ্যপালকে উদ্দেশ্য করে বলেন উনি রাজ্যের দায়িত্বে না থেকে রাজভবন ত্যাগ করে প্রেসিডেন্ট এর বাড়িতে থাকুক না, আমি বাংলায় থাকবো অথচ বাংলার পুলিশের সুরক্ষা নেবো না , তা হয়?! এগুলো হচ্ছে নাটক।
বিজেপিরর রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন রাজ্যপালের রাজভবন কেন্দ্রীয় বাহিনী পাহারা দেবে না রাজ্য সরকারী পুলিশ পাহারা দেবে তা রাজ্য সরকারের বিষয় নয়, রাজভবনের মাথা ঠিক করবে।
রাজ্য রাজ্যপাল সংঘাত যেনো বাংলার লজ্জার প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পূর্বতন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকরের সাথে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক ছিল আদায় কাঁচকলায় , সেই সম্পর্কই বহাল আছে সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে।