গতকাল ৮ ই অক্টোবর তারা বামন ডাঙা চা বাগানের ২০০ জন শিশুদের ও একশো জন মহিলার হাতে পুজোর নতুন জামা কাপড় ও খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন । পুজোয় নতুন জামা কাপড়ও ভালো খাবার খেয়ে উচ্ছসিত ও আনন্দিত মহিলা ও শিশুরা। ওদের মুখে হাসি ফোটাতে পেরে সাংবাদিকতা ও গণ জ্ঞাপন বিভাগের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ দাস বলেন, পুজো মানেই সকলের মুখে হাসি আনার অঙ্গীকার।
পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে নিচের চা বাগান কী অপূর্ব লাগে ! কিন্তু কখনো দুঃখবিলাসী শ্রমিকদের ছেলেমেয়েদের কান্না শুনেছেন? তাদের দুঃখের বর্ণমালার আদর্শলিপি পড়েছেন? পূজো তো ওদেরও। আমাদের পুজো পরিক্রমার ১৩ বছরের প্রয়াসে আমরা চেষ্টা করেছি চা বাগানেও পূজোর সুবাস ছড়িয়ে দিতে
। এই বৃহৎ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন নগরাকাটা থানার আইসি কৌশিক কর্মকার , নাগরাকাটার পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঞ্জয় কুজুর ও এলাকার একাধিক মানুষ জন । পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঞ্জয় কুজুর বলেন - " পুজোর মুখে কিছু দিন আগেই বন্ধ হয়ে গেছে বাগানটি কলকাতা থেকে এসে মনীন্দ্রচন্দ্র কলেজের ছাত্র-ছাত্রী অধ্যাপকরা তাদের সাধ্যমত যেভাবে শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালেন তার জন্য কোন প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। মহিলা রা এতো খুশি হয়েছেন যে , তারা এসে নতুন শাড়ি দেখিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ।"